কাফের ও মুশরিক সম্পর্কে কুরআন কারিমের আয়াত সমূহ
بِسْمِ اللہِ الرَّحْمٰنِ الرَّحِیۡمِ
الحمد لله و الصلاة و السلام على رسوله محمد و على أله و أمّته
[উল্লেখ্য, এখানে উল্লেখিত আয়াত সমূহ ও অনুবাদ’কে কোনো বিজ্ঞ মুহাক্কেক আলেমের পরামর্শ ব্যাতীত কারো কাছে বর্ণনা করা থেকে বিরত থাকার পরামর্শ দিচ্ছি, যাতে আমার অযোগ্যতার কারণে এখানে কোনো উল্লেখযোগ্য ভুল হয়ে থাকলে তা সংশোধন করে নেয়ার আগেই মানব সমাজে ছড়িয়ে না যায়। এগুলো পড়ুন ইলম অর্জনের জন্য এবং যোগ্য আলেম থেকে তা বুঝিয়ে নিন। আর কোনো যোগ্য চোখে উল্লেখযোগ্য ভুল ধরা পড়লে তা আমাকে অবগত করুন।]
আল্লাহ তাআলা এরশাদ করেন-
وَ مَا مَنَعَنَا أَن نُّرْسِلَ بِالْآيَاتِ إِلَّا أَن كَذَّبَ بِهَا الْأَوَّلُونَ ۚ وَ آتَيْنَا ثَمُودَ النَّاقَةَ مُبْصِرَةً فَظَلَمُوا بِهَا ۚ وَ مَا نُرْسِلُ بِالْآيَاتِ إِلَّا تَخْوِيفًا
“(হে নবী মুহাম্মাদ! তোমার কাছে তোমার কওমের কাফেররা এই দাবী করছে যে, তারা আগে আমার পক্ষ থেকে কোনো নিদর্শন দেখবে তারপর তারা তোমার উপরে ইমান আনবে)। আর আমরা (ওদের কাছে) নিদর্শন পাঠাবো -(একাজে মোটেও কেউ) আমাদেরকে বাধাগ্রস্ত করেনি, তবে (কেবল একারণে পাঠাচ্ছিনা যে, এদের আগের জামানাগুলোতেও এদের সম-স্বভাবের) পূর্ববর্তীরা তা (দেখার পরও বিভিন্ন খোড়া যুক্তি দেখিয়ে) মিথ্যা সাব্যস্ত করেছিল। আর (দেখো,) আমরা ছামুদ (জাতি)কে (আমাদের তরফ থেকে) প্রকাশ্য (নিদর্শন হিসেবে) উষ্ট্রী দিয়েছিলাম, তখন (তারা আমাদের এই নিদর্শনের সাথে কী নিকৃষ্ট আচরণটাই না করলো!?) তারা (হেদায়েত কবুল করার পরিবর্তে) সেটির সাথে জুলুম করলো, (ফলে আমরা তাদেরকে পাকড়াও করলাম)। আর আমরা কেবল ভীতি প্রদর্শনের উদ্দেশ্যেই নিদর্শনাদি পাঠিয়ে থাকি”। [সূরা বনী-ইসরাঈল ৫৯]