মহানবীর ভবিষ্যদ্বাণী – এটাই আখেরী জামানা, কেয়ামতের আলামত ও লক্ষন সমূহ প্রকাশ পাওয়া শুরু হয়ে গেছে
بِسْمِ اللہِ الرَّحْمٰنِ الرَّحِیۡمِ
الحمد لله و الصلاة و السلام على رسوله محمد و على أله و أمّته
اَللّٰهُمَّ صَلِّ عَليٰ مُحَمَّدٍ النبي الأمي عَدَدَ خَلْقِك وَ رِضَا نَفْسِك وَزِنَةَ عَرْشِك وَ مِدَادَ كَلِمَاتِك، صَلِّ عَليه صَلاَةً كَامِلَةً دَائِمَةً كَمَا يَنْبَغِي أَنْ يُصَلَّى عَلَيهِ وَ سَلِّمْ تَسلِيمَاً بِقَدرِ عَظَمَةِ ذَاتِكَ فِى كُلِّ وَقتٍ وَ حِين، صلاة تكون لك رضاء و له جزاء، صلاة لا غاية لها ولا منتهى ولا انقضاء باقية ببقائك الى يوم الدين ، و اعطه الوسيلة و الفضيلة و المقام المحمود الذي وعدته، و اجزه عنا ما هو اهله، و على اله وأصحابه و أزواجه و ذريته و أهل بيته و سلم تسليما مثل ذلك، اَللّٰهُمَّ اجمعني معه في الفردوس و جنة المأوى، اَللّٰهُمَّ صَلِّ عَليٰ مُحَمَّدٍ صَلوٰةً تُنَجِّيْنَا بِهَا مِنْ جَمِيْعِ الْأَهْوَالِ وَاْلآفَاتِ وَتَقْضِيْ لَنَا بِهَا مِنْ جَمِيْعِ الْحَاجَاتِ وَتُطَهِّرُنَا بِهَا مِنْ جَمِيْعِ السَّيِّاٰتِ وَتَرْفَعُنَا بِهَا عِنْدَكَ اَعْليٰ الدَّرَجَاتِ وَتُبَلِّغُنَا بِهَا اَقْصىٰ الْغَايَاتِ مِنْ جَمِيْعِ الْخَيْرَاتِ فِي الْحَيَاتِ وَبَعْدَ الْمَمَاتِ- اِنَّكَ عَليٰ كُلِّ شَيْئٍ قَدِيْرٍ بِرَحْمَتِكَ يَا اَرْحَمَ الرَّاحِمِيْنَ
মহানবী মুহাম্মাদ ﷺ-এর ভবিষ্যদ্বাণী সমূহ জানতে নিম্নের সূচিপত্র দেখুন
[এই লিখার সাথে সম্পৃক্ত একটি শুভ স্বপ্ন: আমি এই ওয়েবসাইটের অন্যান্য বেশ কিছু টপিক লিখা শেষ করার পর বিশেষ ভাবে দুটি গুরুত্বপূর্ণ টপিক নিয়ে লিখায় হাত দিই। টপিক দুটি ছিল যথা- (১) ‘মহানবীর ভবিষ্যদ্বাণী সিরিজ’ এবং (২) ‘ধর্মনিরপেক্ষতা কেনো পথভ্রষ্টতা ও কুফরী মতবাদ ?’।এ দুটি লিখার কাজ একই মাথে সমান্তরালে চলছিল; কখনো এটি কখনো ওটি -যখন যেভাবে পেয়েছি লিখেছি। এভাবে প্রায় ১ বছর ধরে ধীরে ধীরে লিখালিখির পর আমি যখন ‘মহানবীর ভবিষ্যদ্বাণী সিরিজ’-এর প্রায় ৯০% অংশ এবং ‘ধর্মনিরপেক্ষতা’র প্রায় ৩০/৪০% অংশ ((নিম্নের পয়েন্ট/পৃষ্ঠা নং ১, ২, ৩.১-(ক-খ), ৩.২, ৩.৩-(ক-গ) এবং ৩.৪-(ক-খ) পর্যন্ত, যা ধর্মনিরপেক্ষতা’কে কুফরী প্রমাণ করার জন্য যথেষ্ট হয়ে গিয়েছিল)) লিখা শেষ করি, এর কিছুদিন পর হঠাৎ একদিন (গত ২০১৯ ইং-সালের খুব সম্ভবত নভেম্বর/ডিসেম্বরের দিকে) আমার এক পরিচিত ‘আলেম’ যিনি সুদূর …….-এ থাকেন (গোপনীয়তার সুবাদে তার নাম/ঠিকানা উল্লেখ করলাম না), তার বাবা একটি সুসংবাদ (মোবাইলে না বলে বরং) নিজ মুখে বলার জন্য কষ্ট করে একেবারে আমার বাসায় চলে আসেন দুপুরে এবং বলেন যে, তার ছেলে (মাওলানা সাহেব) গত রাতে স্বপ্নে দেখেন – ‘আমি (লেখক) বেহেশতের মধ্যে একটি চেয়ারে বসে আছি’। আমার কাছে স্বপ্নটি মাওলানা সাহেবের হওয়ায় -স্বপ্নটি যে আল্লাহ’র পক্ষ থেকে তার এই নাচিজ বান্দার কাছে দয়াভরা এক মন-শিতলকারী উপহার প্রেরণ ছিল, তার আশা আরো জোরালো ভাবে বেড়ে যায়। মাওলানা সাহেব এমনিতেই খুব আমলদার -সারাদিন যখন সুযোগ পান নামাজ পড়েতে থাকেন, তদুপরি তার ব্যাপারে একটি কথা কেবলমাত্র তার বাবা, তার মাদ্রাসার এক উস্তাদ (মুহতামিম) মহোদয় এবং আমি -এই তিনজন জানি (যা তার বাবা একদিন আমার কাছে বর্ণনা করেছিলেন), সেটা হল, “মাওলানা সাহেব যখন বেশ ছোট ও মাদ্রাসায় পড়তেন, তখন দেখা যেতো তিনি তার বাড়ি থেকে বের হয়ে চলার পথে কোমড় হেলে হাত দিয়ে কী যেন সরিয়ে সরিয়ে অনেক ধীরে ধীরে এগুতেন, যার কারণে মাদ্রাসায় পৌছতে পৌছতে অনেক সময় লাগে যেতো। একদিন তাকে এরকম করার কারণ জিজ্ঞেস করা হলে তিনি জাবাবে বলেন যে, তিনি যখনই বাড়ি থেকে বের হয়ে মাদ্রাসার দিকে চলা শুরু করেন, তখন সোনালী রং-এর হাসের মতো বহু প্রাণী তার পায়ের কাছে এসে ভীর করতে থাকে যাদেরকে ওভাবে হাত দিয়ে সরিয়ে সরিয়ে সামনে এগুনো ছাড়া তার পক্ষে সামনে হাটা সম্ভব হয় না”। আমি মনে করি, মাওলানা সাহেবের এই ঘটনাটি মূলত: হাদিসের ভাষ্য- مَنْ سَلَكَ طَرِيقًا يَطْلُبُ فِيهِ عِلْمًا سَلَكَ اللَّهُ بِهِ طَرِيقًا مِنْ طُرُقِ الْجَنَّةِ وَإِنَّ الْمَلاَئِكَةَ لَتَضَعُ أَجْنِحَتَهَا رِضًا لِطَالِبِ الْعِلْمِ – “যে ব্যাক্তি ইলম হাসিলের জন্য পথ ধরে অগ্রসর হয়, আল্লাহ তাকে বেহেশতের কোনো পথ ধরে অগ্রসর করিয়ে দেন, আর নিশ্চই ফেরেশতাগণ (ওই) তালেবে-ইলমের প্রতি সন্তষ্ট হয়ে (তার যাত্রাপথে) তাদের ডানা বিছিয়ে রাখে”। [সুনানে আবু দাউদ, হাদিস ৩৬৪১] -এরই একটি বাস্তব নমুনা, যা মাওলানা সাহেব স্বচক্ষে দেখার সৌভাগ্য অর্জন করেছিলেন। আর আমার ধারনা, স্বপ্নের মধ্যে আমি যে চেয়ারটিতে বসে ছিলাম সেটা ওই চেয়ারের প্রতিচ্ছবি, যে চেয়ারে বসে আমি আমার কম্পিউটারে এসব লিখালিখি করে আসছি, (ইনশাআল্লাহ)। আমি আল্লাহ’র কাছে আশা রাখি, তিঁনি আমার অন্তত এই দুটি টপিককে কুবল করেছেন। তবে বেহেশত কেবল আল্লাহ’র দয়ায় পাওয়া সম্ভব; আমল দ্বারা নয়]
আল্লাহ তাআলা এরশাদ করেন-
يَسْـَٔلُكَ ٱلنَّاسُ عَنِ ٱلسَّاعَةِ ۖ قُلْ إِنَّمَا عِلْمُهَا عِندَ ٱللَّهِ ۚ وَمَا يُدْرِيكَ لَعَلَّ ٱلسَّاعَةَ تَكُونُ قَرِيبًا
মহানবীর ভবিষ্যদ্বাণী জানতে নিম্নের পেজগুলোতে ক্লিক করুন
কেয়ামতের আলামত ও লক্ষন সমূহ (১ম সিরিজ)- [পৃষ্ঠা ১] , [পৃষ্ঠা ২] , [পৃষ্ঠা ৩] , [পৃষ্ঠা ৪] , [পৃষ্ঠা ৫] , [পৃষ্ঠা ৬] , [পৃষ্ঠা ৭] , [পৃষ্ঠা ৮] , [পৃষ্ঠা ৯] , [পৃষ্ঠা ১০]
কেয়ামতের আলামত ও লক্ষন সমূহ (২য় সিরিজ)- [পৃষ্ঠা ১] , [পৃষ্ঠা ২] , [পৃষ্ঠা ৩] , [পৃষ্ঠা ৪] , [পৃষ্ঠা ৫] , [পৃষ্ঠা ৬] , [পৃষ্ঠা ৭] , [পৃষ্ঠা ৮] , [পৃষ্ঠা ৯] , [পৃষ্ঠা ১০] , [পৃষ্ঠা ১১] , [পৃষ্ঠা ১২] , [পৃষ্ঠা ১৩] , [পৃষ্ঠা ১৪] , [পৃষ্ঠা ১৫] , [পৃষ্ঠা ১৬]